ডিক্রিভূমি গ্রামের কৃষকরা আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে স্থানীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফসল উৎপাদন করতো। তখন তারা ফসল ফলিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফলন পেত না। ফসল ফলাতে তাদের। অনেক কষ্ট করতে হতো। বর্তমানে তাঁরা অল্প পরিশ্রমে অনেক ফসল উৎপাদন করতে পারছেন।
পূর্বে ডিক্রিভূমি গ্রামের কৃষকরা ঠিকমতো ফসল ফলাতে পারতো না বলে তাদের জীবনযাত্রায় কোনো বৈচিত্র্য ছিল না। কোনো রকম খেয়ে পরে জীবন অতিবাহিত করাই ছিল তাদের লক্ষ্য। কিন্তু যখন থেকে তাদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে তখন থেকে তাদের জীবনযাত্রারও পরিবর্তন শুরু হয়েছে। কৃষি কাজে যন্ত্রের ব্যবহারের সাথে সাথে উৎপাদন বৈচিত্র্য বেড়েছে, সেই সাথে বেড়েছে প্রতিযোগিতা। একই সাথে বেড়েছে পুঁজির ব্যবহার। ফসল, মাছ, মুরগি ও ডিম উৎপাদন প্রায় শিল্পের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। শিক্ষা ও দক্ষতা অর্জনের চাহিদা বেড়েছে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে ঐ গ্রামের কৃষকরা আর্থিক সচ্ছলতা লাভ করতে পেরেছে। এ সচ্ছলতা তাদের জীবনযাত্রায়ও পরিবর্তন এনেছে।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?